ডেবোরা-লি ফার্নেস নেট ওয়ার্থ: উইকি, বিবাহিত, পরিবার, বিবাহ, বেতন, ভাইবোন

2024 লেখক: Lewis Russel | [email protected]. সর্বশেষ পরিবর্তিত: 2023-12-17 06:02

ডেবোরা-লি ফার্নেসের মোট মূল্য $10 মিলিয়ন

ডেবোরা-লি ফার্নেস উইকি জীবনী

ডেবোরা-লি ফার্নেস একজন অস্ট্রেলিয়ান অভিনেত্রী, এবং হলিউড তারকা হিউ জ্যাকম্যানের স্ত্রীও। তিনি নিউ সাউথ ওয়েলসের সিডনিতে 1955 সালের 8ই ডিসেম্বরে জন্মগ্রহণ করেন।

ডেবোরা-লি ফার্নেস কতটা সমৃদ্ধ? 2017 সালের গোড়ার দিকে তার মোট মূল্য $10 মিলিয়ন অনুমান করে, যা মূলত 1970-এর দশকের মাঝামাঝি শুরু হওয়া একটি কর্মজীবনের সময় অর্জিত হয়েছিল। তার স্বামীর মোট সম্পদের মূল্য £150 মিলিয়ন, যা তাদের একজন অত্যন্ত ধনী দম্পতি করে তুলেছে।

ডেবোরা-লি ফার্নেস নেট মূল্য $10 মিলিয়ন

ফার্নেস মেলবোর্নে বেড়ে ওঠেন, মেথডিস্ট লেডিস কলেজে 1973 সাল পর্যন্ত অধ্যয়ন করেন। দুই বছর পর, 1975 সালে তিনি অস্ট্রেলিয়ান পুলিশ নাটক "ডিভিশন 4"-এ তার টেলিভিশনে আত্মপ্রকাশ করেন। তিনি নিউইয়র্কের আমেরিকান একাডেমি অফ ড্রামাটিক আর্টসে যোগদান করেন, 1980 এর দশকের শুরুতে স্নাতক হন। আমেরিকায় একটি সংক্ষিপ্ত অভিনয়ের পর, তিনি দেশে ফিরে আসেন, 1986-এর "জেনি কিসড মি"-এ তার অস্ট্রেলিয়ান চলচ্চিত্রে আত্মপ্রকাশ করেন, যা "ক্যারল" চরিত্রের শীর্ষে ছিল, এবং তাই তার মোট মূল্য প্রতিষ্ঠা করে।

1988 সালে, ফার্নেস "শেম"-এ তার অভিনয়ের জন্য একটি গোল্ডেন স্পেস নিডল সেরা অভিনেত্রীর পুরষ্কার অর্জন করে, এবং বড় এবং ছোট পর্দা উভয় ক্ষেত্রেই অবিচল কাজ করে। সাম্প্রতিক চলচ্চিত্রের মধ্যে 2009-এর "ব্লেসড" এবং 2010-এর "লেজেন্ড অফ দ্য গার্ডিয়ানস: দ্য আউলস অফ গা'হুল"-এ ভয়েস অভিনেত্রী হিসাবে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। তিনি 2013 এর "ফিনিয়াস এবং ফার্ব"-এ একজন ভয়েস অভিনেত্রী ছিলেন, যেখানে তিনি বিভিন্ন অতিরিক্ত কণ্ঠ দিয়েছেন। তার সবচেয়ে সাম্প্রতিক অভিনয়ের কৃতিত্ব হল অস্ট্রেলিয়ান টিভি ক্রাইম সিরিজ "হাইড অ্যান্ড সিক", যেখানে তিনি ক্লডিয়া রোসিনির পুনরাবৃত্ত ভূমিকা পালন করেছেন, যা তার সামগ্রিক সম্পদে অবদান রেখেছে।

1995 সালে, ফার্নেস তার স্বামী হিউ জ্যাকম্যানের সাথে একটি টিভি শো, "করেলি" এর সেটে দেখা করেছিলেন। ফার্নেস শোয়ের তারকা ছিলেন, জ্যাকম্যান তার ক্যারিয়ারের প্রথম দিকে একটি ভূমিকায় উপস্থিত ছিলেন। ১৯৯৬ সালের ১১ এপ্রিল ভিক্টোরিয়ায় বিয়ে করেন দুজন। জ্যাকম্যান হলিউডের একজন অত্যন্ত সফল অভিনেতা যার বিপুল সম্পদ রয়েছে। দম্পতির বিচ্ছেদ সম্পর্কে বছরের পর বছর ধরে বিভিন্ন গল্প রয়েছে, তবে তাদের 20 বছরের বিবাহ এবং সম্পর্ক অটুট রয়েছে এবং তারা বেশ কয়েকটি সাক্ষাত্কারে একসাথে তাদের সুখের কথা বলেছেন।

তার অভিনয় জীবন ছাড়াও, ফার্নেসের চারটি প্রজেক্টে প্রযোজকের ক্রেডিট রয়েছে, যার মধ্যে "An Aussie…" সিরিজ রয়েছে। তিনি 2003 সালে নির্মিত "স্ট্যান্ডিং রুম অনলি", এবং আবার 2005 সালে "স্টোরিজ অফ লস্ট সোলস" চলচ্চিত্রের একটি অংশ হিসাবে স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রটি লিখেছেন এবং পরিচালনা করেছেন। এই প্রকল্পগুলি তার মোট সম্পদেও কিছুটা যোগ করেছে।

তার ব্যক্তিগত জীবনে, ফার্নেস ট্র্যাজেডি সহ্য করেছেন, দুটি গর্ভপাত সহ্য করেছেন। তিনি তার স্বামী, 2000 সালে জন্মগ্রহণকারী একটি ছেলে এবং 2005 সালে জন্মগ্রহণকারী একটি মেয়ের সাথে দত্তক নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। তিনি জাতীয় দত্তক নেওয়ার সচেতনতা সপ্তাহ তৈরি করেছিলেন এবং পৃষ্ঠপোষক ছিলেন। দত্তক গ্রহণের প্রক্রিয়াকে সুবিন্যস্ত করার জন্য প্রচারণা চালানোর কারণে, তিনি 2014 সালে নিউ সাউথ ওয়েলস অস্ট্রেলিয়ান অফ দ্য ইয়ার নির্বাচিত হন। তিনি অস্ট্রেলিয়ার বাইরে অনাথদের জন্যও কাজ করেছেন, ওয়ার্ল্ড ভিশন অ্যাম্বাসেডরের ভূমিকা পালন করেছেন, একটি ইভাঞ্জেলিক্যাল খ্রিস্টান সাহায্য সংস্থা যা জরুরী ত্রাণ, শিক্ষা এবং প্রয়োজনে অর্থনৈতিক সহায়তা প্রদানের জন্য 90টিরও বেশি দেশে কাজ করে। 2017 সালে ইউএন উইমেন ফর পিস অ্যাসোসিয়েশন অ্যাওয়ার্ডে, তিনি অভিনেত্রী কেট ব্ল্যাঞ্চেটের দ্বারা লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হন। তিনি বলেছেন যে তিনি যদি একজন অভিনেত্রী না হতেন তবে তিনি একজন ইন্টেরিয়র ডিজাইনার হতে পছন্দ করতেন।