স্কট রুডিন নেট ওয়ার্থ: উইকি, বিবাহিত, পরিবার, বিবাহ, বেতন, ভাইবোন

2024 লেখক: Lewis Russel | [email protected]. সর্বশেষ পরিবর্তিত: 2023-12-17 06:02

স্কট রুডিনের মোট সম্পদ $100 মিলিয়ন

স্কট রুডিন উইকি জীবনী

স্কট রুডিন 14ই জুলাই 1958 সালে বাল্ডউইন, নাসাউ কাউন্টি, নিউ ইয়র্ক স্টেট ইউএসএ-তে জন্মগ্রহণ করেন এবং তিনি একজন চলচ্চিত্র এবং নাট্য প্রযোজক, সম্ভবত চারটি প্রধান বিনোদন পুরস্কার - গ্র্যামি, এমি, অস্কার এবং টনি অ্যাওয়ার্ড জেতার জন্য সবচেয়ে বেশি স্বীকৃত।. তিনি "নো কান্ট্রি ফর ওল্ড মেন" (2007), "দ্য সোশ্যাল নেটওয়ার্ক" (2010), এবং "দ্য গ্র্যান্ড বুদাপেস্ট হোটেল" (2014) এর মতো চলচ্চিত্রের শিরোনাম তৈরি করেছেন। তার কর্মজীবন 1978 সাল থেকে সক্রিয়।

তাহলে, আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন যে স্কট রুডিন কতটা ধনী? প্রামাণিক সূত্র অনুসারে, এটি অনুমান করা হয়েছে যে 2016 সালের শেষের দিকে স্কট তার মোট মূল্য $100 মিলিয়নের চিত্তাকর্ষক পরিমাণে গণনা করেছে। এই পরিমাণ অর্থ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে তার সফল কর্মজীবনের মাধ্যমে সঞ্চিত হয়েছে বেশ কয়েকটি প্রযোজক হিসাবে। চলচ্চিত্রের শিরোনাম। আরেকটি সূত্র আসছে তার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান স্কট রুডিন প্রোডাকশনের মালিকানা থেকে।

স্কট রুডিনের নেট মূল্য $100 মিলিয়ন

স্কট রুডিন লং আইল্যান্ডের একটি ইহুদি পরিবারে বেড়ে ওঠেন, যেখানে তিনি তার শিক্ষা শেষ করেন। যাইহোক, যখন তিনি 18 বছর বয়সে ছিলেন তখন তিনি কার্যকরভাবে কলেজ ছেড়ে দেন এবং বিনোদন জগতে তার কর্মজীবন শুরু করেন, ইতিমধ্যেই একজন প্রযোজক হিসাবে কিছু অভিজ্ঞতা অর্জন করে, Kermit এর থিয়েটার প্রযোজনার সহকারী হিসেবে Kermit Bloomgarden-এর হয়ে কাজ করেন। এর পরে, তিনি রবার্ট হোয়াইটহেড এবং ইমানুয়েল অ্যাজেনবার্গের সাথে একজন কাস্টিং ডিরেক্টর হিসাবে কাজ শুরু করেন এবং পরে তার নিজের কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন, যেটি 1970 এর দশকে একটি কাস্টকে একত্রিত করে যা "অ্যানি" (1977), তারপর "ভার্না" এর মতো প্রযোজনাগুলিতে দেখাবে।: ইউএসও গার্ল" (1978), এবং "দ্য স্কারলেট লেটার" (1979), অন্যদের মধ্যে। তার নেট ওয়ার্থ সুপ্রতিষ্ঠিত ছিল।

এরপর তিনি এলএ-তে চলে যান এবং প্রযোজক হিসেবে এডগার জে. শেরিক অ্যাসোসিয়েটসে চাকরি পান, এবং এই সময় তিনি "আই অ্যাম ড্যান্সিং অ্যাজ ফাস্ট অ্যাজ আই ক্যান" (1981) এর মতো চলচ্চিত্র নির্মাণের তদারকি করেন এবং "He Makes Me Feel Like Dancin`" (1983), উভয়ই তার মোট মূল্যে যথেষ্ট পরিমাণ যোগ করেছে। তার প্রযোজিত প্রথম দিকের চলচ্চিত্রগুলোর সাফল্যে উৎসাহিত হয়ে, স্কট আরেকটি কোম্পানি, স্কট রুডিন প্রোডাকশন শুরু করেন এবং "মিসেস" চলচ্চিত্রের মাধ্যমে একক আত্মপ্রকাশ করেন। সফেল” 1984 সালে, গিলিয়াম আর্মস্ট্রং দ্বারা পরিচালিত। যাইহোক, তিনি 20th Century Fox-এ যোগদানের সুযোগ পান এবং স্টুডিওর নির্বাহী প্রযোজক হন। দুই বছর পরে, স্কট মাত্র 29 বছর বয়সে প্রোডাকশনের সভাপতি হন, তার প্রতিভার জন্য প্রশংসা প্রতিফলিত করে, এবং যথেষ্ট পরিমাণে তার নেট মূল্যকে বাড়িয়ে তোলে।

তা সত্ত্বেও, ফক্সে তার মেয়াদ দীর্ঘস্থায়ী হয়নি, কারণ তিনি প্যারামাউন্ট পিকচার্সে যোগদান করেছিলেন, যেখানে পরবর্তী 15 বছর তিনি প্রযোজক ছিলেন, যার ফলে তার মোট মূল্য একটি বড় ব্যবধানে বৃদ্ধি পায়। তার প্রযোজিত কিছু চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে "সাবরিনা" (1995), "I. Q." (1994), "ইন অ্যান্ড আউট" (1997), "দ্য থ্রুম্যান শো" (1998), "স্লিপি হোলো" (1999), "অ্যাঞ্জেলার অ্যাশেস" (1999), "শ্যাফ্ট" (2000), "স্কুল অফ রক" (2003), 2004 সালে প্যারামাউন্ট পিকচার্স ছেড়ে যাওয়ার আগে এবং ওয়াল্ট ডিজনি পিকচার্সে যোগ দেন।

তারপর থেকে, স্কটের নেট মূল্য যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে, কারণ তিনি কিছু হাই প্রোফাইল চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন যেগুলি অসংখ্য পুরস্কার পেয়েছে এবং মিলিয়ন মিলিয়ন উপার্জন করেছে, যার মধ্যে তার নিজস্ব সম্পদ রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি হল "নো কান্ট্রি ফর ওল্ড মেন" (2007), "দেয়ার উইল বি ব্লাড" (2007) "ফ্যান্টাস্টিক মিস্টার ফক্স" (2009), "ট্রু গ্রিট" (2010), "দ্য গার্ল উইথ দ্য ড্রাগন ট্যাটু" (2011), এবং "দ্য গ্র্যান্ড বুদাপেস্ট হোটেল" (2014)।

অতি সম্প্রতি তিনি "স্টিভ জবস" (2015), "জুল্যান্ডার 2" (2016), এবং "ফেন্স" (2016) চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন। এছাড়াও তার বেশ কিছু প্রজেক্ট রয়েছে যা তৈরির প্রক্রিয়াধীন রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে "অ্যানিহিলেশন", "লেডি বার্ড", এবং "দ্য লিগেসি অফ এ হোয়াইটটেল ডিয়ার হান্টার", যার সবকটিই 2017 সালের মুক্তির জন্য নির্ধারিত। তার মোট সম্পদ অবশ্যই বাড়ছে।

যখন তার ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে কথা বলতে হয়, তখন স্কট রুডিন সমকামী হিসাবে জনসমক্ষে এসেছিলেন এবং তার সঙ্গী হলেন প্রচারক জন বারলো।